এক টাকায় খাবার এর টুইটার একাউন্ট সাময়ীক বন্ধ হয়ে গেছে, দুস্টু লোকদের অহেতুক রিপোর্টে।

প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার এর মুখপাত্র এবং পরিচালক জনাব রাফাত নুরের ফেসবুক থেকে জানা যায়। প্রজেক্ট এর টুইটার একাউন্টটি কে বা কাহারা মিথ্যা রিপোর্ট করে বন্ধ করে দিয়েছে। এরপর প্রজেক্ট এর আইটি ও টেকনিক্যাল বিভাগের স্বেচ্ছাসেবকগন টুইটারের সাথে যোগাযোগ করলে টুইটার এক টাকায় খাবারের একাউন্ট ফেরত দিয়ে দেয় এবং মেইল করে একাউন্ট চালু করে দেওয়ার বিষয়টি অবহিত করে।

প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার কর্মসুচিটি মাতৃভাষা পদক সন্মাননায় ভূষিত হয়েছে।

আনুষ্ঠানিকভাবে পদক প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন।

বিচারপতি জনাব সিকদার মকবুল হক/ পীরজাদা শহিদুল হারুন (সচিব অর্থ মন্ত্রনালয়)/ অধ্যাপক কামদা প্রসাদ সাহা(পরিচালক স্বাস্থ,শিক্ষা,পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয়)/বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব অলিয়ার রহমান খান/ভাষা সৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুরুল হক সিকদার, প্রমুখ উপস্থিত থেকে, সামাজিক দুরুত্ব বজায় রেখে আনুষ্ঠানিকভাবে আজ প্রজেক্ট এর পরিচালক জনাব রাফাত নুরের হাতে সনদ ও পদক হস্তান্তর করেন। এবং স্বেচ্ছাসেবকদের প্রতিনিধি হিসাবে রাফাত নুরকে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করার সুযোগ প্রদান করেন। সকল স্বেচ্ছাসেবকদের শুভেচ্ছা রইলো



আন্তর্জাতিক অর্থ স্থানান্তর প্রতিষ্ঠান Western Union যুক্ত হলো প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার এর সেবা কর্মসূচিতে।


প্রান্তিক অঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের শুকনা খাবার বিতরনের সেবা কর্মসুচিতে আজ এই যাত্রা শুরু হলো।
উল্লেখ্য ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন পৃথিবীর ২০০ টি রাষ্ট্রে সেবা প্রদান করে থাকে।
বর্তমানে এক টাকায় খাবার এর স্বেচ্ছাসেবকেরা বাংলাদেশ সহ, ভারতের বেশ কিছু প্রদেশে এক টাকায় খাবার এর কনসেপ্ট ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়াও কানাডা,লন্ডন এর বিপদ গ্রস্থ হোমলেস এবং মিডলইস্টে বিপদগ্রস্থ প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য কাজ শুরু হয়েছে।

এক টাকায় খাবার এর ফেসবুক পেইজ অদৃশ্য !!!

অত্যান্ত বেদনার সাথে জানাচ্ছি আমাদের স্বেচ্ছাসেবকদের সুদির্ঘ আট বছরের পরিশ্রম এর প্রকাশনা হতো যে পেইজ থেকে, সেই “ প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার” যার লিংক www.facebook.com/onetakafood পেইজটাকে আজ 25 Aug 2020 তারিখ আনুমানিক বাংলাদেশ সময় ৬.৪৫ বা এর কিছূ আগে পরের সময় থেকে আর অনলাইন দেখা যাচ্ছেনা। দেখা যাচ্ছে না বলতে পেইজটা সার্চ করলে অনলাইনে শো করে না। এবং এর এডমিন যারা ছিলো তারাও তাদের ড্যাশবোর্ডে এটা দেখতে পাচ্ছে না। পেইজের পোস্ট সমুহ দেখা যাচ্ছে না। এটা ফেসবুকের কোন সমস্যা নাকি কোন অনাকাংখিত রিপোর্ট এর কারনে এমন হয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি। এডমিন বা সদস্যদের নিকট ফেসবুক হতে কোন নোটিফিকেশনও আসেনি জানামতে। সুদির্ঘ ৮ বছর ধরে চলা এই কর্মসুচিটি যাবতিয় প্রকাশনার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে পেইজটা ব্যবহৃত হতো। বিষয়টি অত্যান্ত বেদনাদায়ক, দির্ঘ সময় ধরে পেইজটা স্বেচ্ছাসেবকদের বিভিন্ন ভালো কাজকে প্রকাশ করে আসছিলো। আজ সেই পেইজটা কোন এক অজানা কারনে নাই হয়ে গেলো। স্বেচ্ছাসেবকদের পরিচালনা পর্ষদ হতে পরবর্তি নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হবে।

দৃষ্টিহীন শিশুদের সাথে আনন্দময় দিন কাটালো এক টাকায় খাবারের সিলেট স্বেচ্ছাসেবকেরা।

দৃষ্টিহীন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুল গ্রিন ডিজেবল ফাউন্ডেশন স্কুলে আজ আনন্দঘন সময় কাটালো, প্রজেক্ট এক টাকায় খাবারের সিলেট স্বেচ্ছাসেবক টিম।
আজ সকাল হতে শুরু হয়েছে রান্নার আয়োজন, স্কুলের সকল অন্ধ ছাত্র ছাত্রীবৃন্দর সাথে আড্ডা গল্প আর গানের মাধ্যমে আনন্দঘন সময় কাটিয়েছে সিলেটের স্বেচ্ছাসেবকেরা।

একদিকে চলছে রান্নার আয়োজন অন্যদিকে গান গল্প কবিতা আবৃত্তি আর কোর আন তেলোয়াতে পরিবেশটি হয়ে উঠেছিলো অনাবীল আনন্দে মুখর।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, গ্রিন ডিজেবল ফাউন্ডেশনের শিক্ষকবৃন্দ।


আয়োজনটি সফল ভাবে পরিচালনার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছে সিলেটের স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ। উপস্থিত ছিলেন,
আহমেদ নাজীম পান্না, এম সুহেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, রঞ্জিৎ নাথ ,
ফুলের মতো নিস্পাপ শিশুগুলো অন্ধত্বের কারনে সুবিধাবঞ্চিত, কেবল মাত্র খাদ্য সংকট নয়, তাদের মনের আনন্দ ও মনের সাহস যোগাতে নিয়মিত বাচ্চাদের সাথে অনাবিল আনন্দময় সময় দেওয়া একান্ত দায়িত্ব বলে উল্লেখ করেন স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ। এবং সেই দায়িত্ববোধের অংশ হিসেবে আজকের কর্মসুচি পরিচালিত হয় ।
মুরগীর ঝোল,সবজি,ডাল আর ভাতের শেষে মিস্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়েছিলো এই শিশুদের।

সুত্রঃ পাবলিকেসন টিম বরিশাল।

পটুয়াখালী জেলায় স্বেচ্ছাসেবকদের অসাধারন ভুমিকা।

পটুয়াখালী জেলার কর্মসুচিতে নানাবিধ জটিলতা ছিলো যা অতিক্রম করে বর্তমানে দুর্ধর্ষগতীতে কাজ করে চলেছে প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার এর স্বেচ্ছাসেবকেরা।
পুর্বের ৪ টি দলকে একত্রিত করে একটি মাত্র দল গঠন করে পুর্বের সকল বিপত্তি দুর করা হয়েছে।
বর্তমানে পটুয়াখালীতে নিয়মিতভাবে কর্মসুচি পরিচালনা হচ্ছে যার নেতৃত্বে রয়েছে দিনা আপু।

এ বিষয়ে বরিশাল বিভাবগীয় দফতর হতে জোর তৎপরতা চালানো হয়। বর্তমানে একটি মাত্র দল পটুয়াখালীতে কাজ করছে এবং এ দলের সদস্যগন পুর্বের ৪ টি দলের সদস্য ছিলেন। পুর্বের চারটি ফুড টিম বিলুপ্ত ঘোষনা করে সবাইকে দিনা আপুর নেতৃত্বে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছে বরিশাল বিভাগীয় দফতর।

সুত্রঃ সদর দফতর বরিশাল বিভাগ।

দেশে ২ কোটির বেশি মানুষ ভালোভাবে খেতে পায় না / বলছে ডেইলী স্টার

বাংলাদেশে প্রতি ছয়জনের একজন ভুগছে পুষ্টিহীনতায়। তাদের ভাগ্যে জুটছে না পর্যাপ্ত খাদ্য। এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে জাতিসংঘের এক নতুন প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনটি এমন সময় প্রকাশ করা হলো যখন বলা হচ্ছে ১৯৯০ সালের পর দেশ খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশংসনীয় উন্নতি ঘটিয়েছে।

অথচ, গত এক দশকে অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের সংখ্যা অন্তত ১০ লাখ বেড়েছে। ২০০৪ সালে যেখানে এর সংখ্যা ছিলো ২ কোটি ৩০ লাখ সেখানে ২০১৮ সালে তা এসে দাঁড়ায় ২ কোটি ৪০ লাখে। এ তথ্য জানা যায় ২০১৯ সালে বিশ্বে ‘খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টিবিষয়ক’ প্রতিবেদনে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা এফএও, কৃষি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক তহবিল, শিশু তহবিল, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যৌথভাবে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

এতে বলা হয়, ২০১৮ সালে সারাবিশ্বে ৮২ কোটির বেশি মানুষ তথা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১১ শতাংশ মানুষ পুষ্টিহীনতায় ভুগছে।

তাদের মধ্যে এশিয়াতে রয়েছে ৫১ কোটির বেশি এবং আফ্রিকায় ২৫ কোটির বেশি মানুষ।

বিশেষজ্ঞদের মত হলো: খাদ্যের সহজলভ্যতার মানে এই নয় যে সবাই খাবার পাচ্ছেন। একই সময়ে খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও জলবায়ু পরিবর্তন ও নগরায়নসহ বিভিন্ন রকমের ঝুঁকি রয়েছে।

আরো বিস্তারীতঃ

Proudly powered by HostingRim | Theme: Baskerville 2 by Anders Noren.

Up ↑